হাজীগঞ্জে সংঘর্ষে ক্ষতিগ্রস্থ
From Facebook of Pradip:
হিন্দুদেরর উপর হামলার ৯ দিন পর ২২ অক্টোবর ২০২১ইং শুক্রবার হাজীগঞ্জে সংঘর্ষে ক্ষতিগ্রস্থ মন্দির পরিদর্শনে আসেন হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তির সংসদ সদস্য মেজর অব. রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম। রফিকুল ইসলাম একজন মুক্তিযােদ্ধা এবং ২নং সেক্টরের কমান্ডারও ছিলেন। প্রথমে হাজীগঞ্জ উপজেলার ৪নং কালচোঁ দক্ষিন ইউনিয়নের রামপুর চৌধুরী বাড়ির মন্দিরে যান। সেখানে স্থানীয় হিন্দু আ’লীগ নেতারা হামলার ভয়াবহতা এবং আ’লীগ কর্ম সমর্থকরা যে জড়িত তা সরাসরি অভিযােগ করে জানানাে হয় সংসদ পাথরঘাটায় ঢােল ছিনিয়ে সদস্যকে। হাজীগঞ্জ বাজারের লক্ষী নারায়ন। নিয়ে নগর কীর্তনে হামলা, আখড়ায় আসলে মেজর রফিককে বলা হয় আ’লীগ এই হামলায় জড়িত।
এই অভিযােগ শােনার পরও তিনি নীরব ছিলেন। মেজর রফিকের সমর্থক হাজীগঞ্জ পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাছান রাব্বী । আর এই রাব্বি হাজীগঞ্জ হিন্দুদের উপর হামলায় জড়িত। হাজীগঞ্জে রামকৃষ্ণ সেবাআশ্রমের হামলায় দেখা যায়। হাজীগঞ্জ পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাছান রাব্বীর কর্মী ও সমর্থকরা হামলায় অংশগ্রহন করে সেই ভিডিও ফুটেজগুলাে এখানে সামাজিক যােগাযােগ মাধ্যমে রয়েছে।
আমাদের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং করতে গিয়ে যে তথ্য পাই। ১. প্রত্যক্ষদর্শীঃ হাজীগঞ্জ পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাছান রাব্বীর কর্মী ও সমর্থকরা বেশ কয়েক বার হামলা চালায় রামকৃষ্ণ সেবা আশ্রমে।
২. প্রত্যক্ষদর্শীঃ পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাছান রাব্বীর কর্মীরা যখন হামলা চালায় রাব্বির অবস্থান ছিল মন্দির থেকে কয়েক শ গজ দুরে ।
৩. প্রত্যক্ষদর্শীঃ রাব্বির কর্মী ও সমর্থকরা আগ্নেয়স্ত্র সাথে নিয়ে হামলায় অংশগ্রহন করে।
8. প্রত্যক্ষদর্শীঃ রাব্বির কর্মী ও সমর্থকদের স্লোগান ছিল । আগে পলিশ সালা গরে ধর পরে হিন্দ মালাউনদের দেখে নেব”
৫. প্রত্যক্ষদর্শীঃ রাব্বির কর্মী ও সমর্থকরা দ্বিতীয়বার । যখন হামলা করছিল সে তখন কুমিল্লা-চাদপুর- হাজীগঞ্জ-রামগঞ্জ চৌরাস্তার মােড়ে অবস্থান নেয়। ২১ অক্টোবর রাব্বি স্থানীয় পপুলার বিড়ি নিজের ফেইসবুক পেইজে এসে বলে সে ও তার সংগঠন পৌর ছাত্রলীগেরে কেউ জড়িত নয়।